জাতীয় বাজেট ২০২১-২২ ও ই-কমার্স সেক্টর জাহাঙ্গীর আলম শোভন ১. বাংলাদেশের ডিজিটাল ট্রান্সফরমেশন এর জন্য পূর্বের ২২টি খাতের সাথে নতুন ৬টি খাতকে করমূক্ত ঘোষনা করা হয়েছে। Cloud service; System Integration; 3. e-learning platform; 4. e-book publications; 5. Mobile application development service; 6 IT Freelancing। ২. নারী উদ্যোক্তাদের প্রণোদনায় নারী উদোক্তার মালিকানাধীন SME খাতের কোনো প্রতিষ্ঠানের
বাজেট ২১-২২: ই-কমার্স প্লাটফর্মকে উৎসে কর কর্তনকারী কতৃপক্ষ করার প্রস্তাব ই-কমার্স প্লাটফর্মকে উৎসে করকর্তনকারী কর্তৃপক্ষ হিসেবে সংজ্ঞায়িত করার প্রস্তাব করা হয়েছে। এই প্রস্তাব সময়োপোযোগী এবং বাস্তবসম্মত নয়। সময়োপোযোগী নয় এই জন্য যে, এই খাতটি এখনো নতুন। করোনাকালীন সেবা দিয়ে মানুষের আস্থা অর্জন করে এই খাত কেবলমাত্র বিকশিত হতে শুরু করেছে। এখন উদীয়মান এই খাতকে আরো
২০২১-২২ সালের বাজেটে ই-কমার্সের জন্য প্রস্তাবনা ০৩ (প্রস্তাবিত বাজেট অনুসারে কিছু সুনির্দিষ্ঠ প্রস্থাব) ই-কমার্স সেক্টরের শুরু থেকে বিগত ৬ বছর ধরে ই-কমার্স এ্যাসোসিয়েশন অফ বাংলাদেশ (ই-ক্যাব) ই-কমার্স সেক্টরের উন্নয়নে কাজ করছে। বিগত বছর করোনাকালীন সময়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আহবানে সাড়া দিয়ে ই-ক্যাব নিত্যপণ্য সেবা সচল রেখেছে। সরকারের সহযোগিতা নিয়ে লকডাউন এলাকায় লাখো মানুষকে ঘরে ঘরে সেবা দিয়ে করোনা
২০২১-২২ অর্থবছরের জন্য ই-ক্যাবের বাজেট প্রস্তাবনার প্রধান বিষয়গুলো- ২ ১. ভ্যাট রেজিস্ট্রেশন এর সীমা নির্ধারণ প্রস্তাবনা: যে অনলাইন উদ্যোক্তা বার্ষিক ১ কোটি টাকার কম বিক্রি করে থাকেন। তাদের জন্য ভ্যাট অব্যাহতির প্রস্তাব করছি। যৌক্তিকতা: যেহেতু সরবরাহকারীদের ক্ষেত্রে ন্যুনতম সীমা রয়েছে। সেহেতু ক্ষুদ্র ও মাঝারী অনলাইন উদ্যোক্তাদের ক্ষেত্রে এই সুবিধা থাকা যুক্তিযুক্ত। ২. নূন্যতম করের বিধান (Minimum Tax) প্রস্তাবনা: অর্থ আইন,
বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন সভায় ই-ক্যাব সদস্যদের পক্ষ থেকে উত্থাপিত দাবীর একাংশ ১। যে সকল প্রতিষ্ঠান অনলাইন ভিত্তিক (ওয়েবসাইট ভিত্তিক সেবা) সেবা প্রদান করছে সে সকল প্রতিষ্ঠানকে অনলাইন সার্ভার পেমেন্ট, ইন্টারনেট সেবাসহ আনুষঙ্গিক খরচের উপর ভ্যাট এবং আয়কর মওকুফ করা। এখানে উল্লেখ্য যে অনলাইন সার্ভার পেমেন্ট বা ক্লাউড হোস্টিং এর পেমেন্টের বিপরীতে আয়কর বাবদ অতিরিক্ত ২০%
করোনার ১ বছরে ই-কমার্স সেক্টর ই-ক্যাবের সদস্য প্রতিষ্ঠান ১৫শ। তবে ২ হাজারের বেশী প্রতিষ্ঠান রয়েছে ছোট বড় মিলিয়ে। এরমধ্যে কিছু প্রচলিত ব্যবসায়ের অনলাইন শপও রয়েছে। তবে ফেসবুক ভিত্তিক প্রায় ২ লক্ষ পেইজ রয়েছে। এরমধ্যে অল্পকিছু ছাড়া বাকীগুলোকে আমরা ননফর্মাল বিজনেস বলি। কারণ তাদের অনেকের ট্রেড লাইসেন্স নেই। গতবছর পেন্ডামিকের শুরুতে দেখা গেছে যেসব নারী উদ্যোক্তা
বর্তমান পেক্ষাপটে প্রচলিত ব্যবসা ও ই-কমার্স এর ক্ষেত্রে ভ্যাট ট্যাক্স এর তুলনামূলক চিত্র বিষয় বস্তু অনলাইন শপ/ই কমার্স সাধারণ দোকান/ শপিংমল ভ্যাট নিবন্ধনের বাধ্যবাধকতা বার্ষিক টার্নওভার যাই হোক না কেন ধারা ৬ অনুযায়ী নিবন্ধনের বাধ্যবাধকতা আছে। (সুত্রঃ সাধারণ আদেশ নং ১৭/মূসক/২০১৯) বার্ষিক টার্নওভার ৩ কোটি টাকা পর্যন্ত নিবন্ধনের প্রয়োজন নাই। বার্ষিক টার্নওভার ৫০ লক্ষ টাকা
বর্তমান সময়ের ই-কমার্স জাহাঙ্গীর আলম শোভন এই লেখাটা একটা বিশেষ কারণে লিখছি। প্রতিনিয়ত বিভিন্ন গবেষক, জরিপকারী, সাংবাদিক, বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক, সরকারী দপ্তরের কাছে চিঠি বা কল পাই। অনেকে জানতে চান ই-কমার্সের বর্তমান ও ভবিষ্যৎ নিয়ে। এটা এমন একটা বিষয়, যেকোনো বিষয়ের বর্তমান ভবিষ্যৎ নিয়ে সব সময় এটা নিয়ে কথা বলা যায়। কোনো বিষয় ঠিক করতে না পারলে বিষয়
প্রিয় সদস্য, যারা ইতোপূর্বে এমটিবি ও ই-ক্যাব ডুয়েল কারেন্সি কার্ড সংগ্রহ করেননি। তাদের জন্য আবারো সুযোগ এলো। এখানে বর্ণিত ডকুমেন্টসমূহ নিচের ই-মেইলে পাঠাবেন। অবশ্যই পাঠানোর আগে এগুলোর কোয়ালিটি ও ভ্যালিডিটি চেক করে পাঠাবেন। এসব ডকুমেন্ট অবশ্যই প্রিন্ট কপি পাঠাতে হবে ই-ক্যাবের অফিসে। প্রিন্ট কপিতে প্রতিটি তথ্য স্পষ্ট থাকতে হবে। এবং অবশ্যই ট্রেড লাইসেন্স ও ই-ক্যাবের