ডিজিটাল কমার্স পরিচালনা নির্দেশিকা-২০২১ এর পর্যায়ক্রমিক চিত্র ও ই-ক্যাবের কর্মপ্রক্রিয়া ১। অনেকের মনে থাকার কথা ২০১৫/১৬/১৭ সালের দিকে ই-কমার্সের ক্ষেত্রে মূল সমস্যা ছিল ভাল ডেলিভারী সাপোর্ট না থাকা। অনলাইনে কিছু প্রতারক বিক্রেতা সেজে ক্রেতাকে ঠকাত। কিছু ক্রেতা সেজে বিক্রেতাকে ছিনতাই করত। তখন ই-ক্যাবে যেসব অভিযোগ আসতো তার বেশীরভাগ ছিল লজিস্টিক বা কুরিয়ার এর বিরুদ্ধে। তার
ডিজিটাল কোরবানী হাট: পশু ক্রয় বিক্রয় ও স্লটারিং সেবা সংক্রান্ত গাইডলাইনস গত ৩০ জুন বাণিজ্য মন্ত্রণালয় কতৃক প্রকাশিত ডিজিটাল কোরবানি পশুর হাট গাইডলাইন-২০২১ থেকে ১. গাইড লাইন তৈরীর উদ্যেশ্য ১.১) কোরবানি পশু বিক্রয়ের ক্ষেত্রে ক্রেতা ও বিক্রেতার আস্থার জায়গা তৈরী করা ১.২) ক্রেতাদের সঠিক সেবার পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করা। ১.৩) সকল বিক্রেতার জন্য অভিন্ন বিধি অনুসরনের
প্রাক স্ক্রো অবস্থায় বাংলাদেশ ব্যাংক কতৃক অনলাইন লেনদেন নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার বিশ্লেষণ সাম্প্রতিক সময়ে কতিপয় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান কতৃক পন্যের অগ্রিম মূল্য আদায় ও প্রতিষ্ঠানগুলোর দায় এবং সম্পদের ভারসাম্যহীনতা নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনের ভিত্তিতে গত ২৪ জুন জরুরী বৈঠক আহবান করে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। বৈঠকে ই-ক্যাবের প্রস্তাব অনুযায়ী দ্রুত ডিজিটাল কমার্স নির্দেশিকা বা এসওপি এবং ESCROW সার্ভিস
জাতীয় বাজেট ২০২১-২২ ও ই-কমার্স সেক্টর জাহাঙ্গীর আলম শোভন ১. বাংলাদেশের ডিজিটাল ট্রান্সফরমেশন এর জন্য পূর্বের ২২টি খাতের সাথে নতুন ৬টি খাতকে করমূক্ত ঘোষনা করা হয়েছে। Cloud service; System Integration; 3. e-learning platform; 4. e-book publications; 5. Mobile application development service; 6 IT Freelancing। ২. নারী উদ্যোক্তাদের প্রণোদনায় নারী উদোক্তার মালিকানাধীন SME খাতের কোনো প্রতিষ্ঠানের
বাজেট ২১-২২: ই-কমার্স প্লাটফর্মকে উৎসে কর কর্তনকারী কতৃপক্ষ করার প্রস্তাব ই-কমার্স প্লাটফর্মকে উৎসে করকর্তনকারী কর্তৃপক্ষ হিসেবে সংজ্ঞায়িত করার প্রস্তাব করা হয়েছে। এই প্রস্তাব সময়োপোযোগী এবং বাস্তবসম্মত নয়। সময়োপোযোগী নয় এই জন্য যে, এই খাতটি এখনো নতুন। করোনাকালীন সেবা দিয়ে মানুষের আস্থা অর্জন করে এই খাত কেবলমাত্র বিকশিত হতে শুরু করেছে। এখন উদীয়মান এই খাতকে আরো
২০২১-২২ সালের বাজেটে ই-কমার্সের জন্য প্রস্তাবনা ০৩ (প্রস্তাবিত বাজেট অনুসারে কিছু সুনির্দিষ্ঠ প্রস্থাব) ই-কমার্স সেক্টরের শুরু থেকে বিগত ৬ বছর ধরে ই-কমার্স এ্যাসোসিয়েশন অফ বাংলাদেশ (ই-ক্যাব) ই-কমার্স সেক্টরের উন্নয়নে কাজ করছে। বিগত বছর করোনাকালীন সময়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আহবানে সাড়া দিয়ে ই-ক্যাব নিত্যপণ্য সেবা সচল রেখেছে। সরকারের সহযোগিতা নিয়ে লকডাউন এলাকায় লাখো মানুষকে ঘরে ঘরে সেবা দিয়ে করোনা
২০২১-২২ অর্থবছরের জন্য ই-ক্যাবের বাজেট প্রস্তাবনার প্রধান বিষয়গুলো- ২ ১. ভ্যাট রেজিস্ট্রেশন এর সীমা নির্ধারণ প্রস্তাবনা: যে অনলাইন উদ্যোক্তা বার্ষিক ১ কোটি টাকার কম বিক্রি করে থাকেন। তাদের জন্য ভ্যাট অব্যাহতির প্রস্তাব করছি। যৌক্তিকতা: যেহেতু সরবরাহকারীদের ক্ষেত্রে ন্যুনতম সীমা রয়েছে। সেহেতু ক্ষুদ্র ও মাঝারী অনলাইন উদ্যোক্তাদের ক্ষেত্রে এই সুবিধা থাকা যুক্তিযুক্ত। ২. নূন্যতম করের বিধান (Minimum Tax) প্রস্তাবনা: অর্থ আইন,
বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন সভায় ই-ক্যাব সদস্যদের পক্ষ থেকে উত্থাপিত দাবীর একাংশ ১। যে সকল প্রতিষ্ঠান অনলাইন ভিত্তিক (ওয়েবসাইট ভিত্তিক সেবা) সেবা প্রদান করছে সে সকল প্রতিষ্ঠানকে অনলাইন সার্ভার পেমেন্ট, ইন্টারনেট সেবাসহ আনুষঙ্গিক খরচের উপর ভ্যাট এবং আয়কর মওকুফ করা। এখানে উল্লেখ্য যে অনলাইন সার্ভার পেমেন্ট বা ক্লাউড হোস্টিং এর পেমেন্টের বিপরীতে আয়কর বাবদ অতিরিক্ত ২০%
করোনার ১ বছরে ই-কমার্স সেক্টর ই-ক্যাবের সদস্য প্রতিষ্ঠান ১৫শ। তবে ২ হাজারের বেশী প্রতিষ্ঠান রয়েছে ছোট বড় মিলিয়ে। এরমধ্যে কিছু প্রচলিত ব্যবসায়ের অনলাইন শপও রয়েছে। তবে ফেসবুক ভিত্তিক প্রায় ২ লক্ষ পেইজ রয়েছে। এরমধ্যে অল্পকিছু ছাড়া বাকীগুলোকে আমরা ননফর্মাল বিজনেস বলি। কারণ তাদের অনেকের ট্রেড লাইসেন্স নেই। গতবছর পেন্ডামিকের শুরুতে দেখা গেছে যেসব নারী উদ্যোক্তা