পেশাদার বা প্রফেশনাল ব্লগিং

এই পর্বে এসে শিরোনামের পদ্ধতি একটু বদলে দিলাম যাতে করে শিরোনাম দেখেই একজন পাঠক এই পর্বে কি নিয়ে কি নিয়ে লেখা হল তা বুঝতে পারেন অনায়াসে। যাইহোক শিরোনাম দেখেই বুঝতে পারছেন যে এবার পেশাদার বা প্রফেশনাল ব্লগিং নিয়ে আলোচনা করবো। এ সম্পর্কে তেমন কোন সংজ্ঞা পেলাম না ইন্টারনেটে। তাই নিজের তৈরি সংজ্ঞা দিয়েই কাজ চালাতে

বিজনেস ও কর্পোরেট ব্লগিং

এ পর্বে আমি বিজনেস ও কর্পোরেট ব্লগিং নিয়ে আলোচনা করবো। যারা কষ্ট করে পড়ছেন ও কমেন্ট করছেন তাদের অসংখ্য ধন্যবাদ। কর্পোরেট ব্লগ এর সহজ সংজ্ঞা বোধহয় দেয়া যায় এভাবেঃ কর্পোরেশন বা কর্পোরেট হাউস দ্বারা পরিচালিত অথবা স্পন্সরকৃত ব্লগ যেগুলো ঐ কোম্পানির পন্য ও সেবা সম্পর্কে তথ্য তুলে ধরে এবং কোম্পানি সম্পর্কে নানা ধরনের তথ্য প্রদান

ব্লগ নেটওয়ার্ক এর যত কথা

ব্লগ নেটওয়ার্কের সংজ্ঞা খুজতে গিয়ে দুটি মনের মত পেলাম। প্রথমে উইকিপিডিয়াঃ ব্লগ নেটওয়ার্ক বলতে একাধিক ব্লগ যারা যুক্ত থাকে সেটাকে বোঝায়। এছাড়া কোন কোম্পানি যখন একাধিক ব্লগ একটি নেটওয়ার্কের অধীনে চালায় সেটাকেও ব্লগ নেটওয়ার্ক বলে। অর্থাৎ অনেকটা গ্রুপ অব কোম্পানিজের মত গ্রুপ অব ব্লগজ। (সুত্রঃ http://en.wikipedia.org/wiki/Blog_network ) পিসি ম্যাগও কাছাকাছি সংজ্ঞাই দিয়েছেঃ http://www.pcmag.com/encyclopedia/term/56587/blog-network দুটি সংজ্ঞা

পার্সোনাল ব্লগিং নিয়ে কিছু কথা

এ পর্বে আমি পার্সোনাল ব্লগিং নিয়ে আলোচনা করতে চাই। পার্সোনাল ডায়েরীর সঙ্গে পার্সোনাল ব্লগিং এর মিল আছে অনেক আর কিছুটা পার্থক্যও আছে। ডায়েরিতে মূলত আমারা প্রতিদিনের ঘটনা লিখে থাকি। পার্সোনাল ব্লগিং এর ব্যাপ্তি আরও অনেক বেশি। পার্সোনাল ব্লগিং এর সংজ্ঞা গুগোলে যেমনটি পেলামঃ অনলাইনে এক বা একাধিক ব্যক্তি তাদের প্রাত্যহিক জীবনের ঘটনা অথবা বিভিন্ন বিষয়ের

ব্লগিং: ব্যক্তিগত ডায়েরি থেকে বিলিয়ন ডলারের ইন্ডাস্ট্রি

সময়টা ১৯৯৪ সাল। জাস্টিন হল আমেরিকার শিকাগোর ১৯-২০ বছরের এক তরুন Justin’s Links from the Underground নামে একটি ওয়েবসাইট চালু করে। এখানে সে বিভিন্ন ওয়েবসাইটের লিংক দিয়ে যেত। তারপর একসময় নিজের প্রাত্যহিক জীবনের কথা লিখে যেত ডায়েরীর মত। এভাবে পার্সোনাল বা ব্যক্তিগত ব্লগিং এর সুচনা ঘটে। জাস্টিন হল এর সেই ওয়েবসাইট আজো আছে এবং এখানে