এর আগের পর্বে আমরা দেখেছিলাম কিভাবে প্রারম্ভিক ধারণা থেকে কন্টেন্ট লেখা শুরু থেকে শেষ করা যায় এবং সাজানো যায়। এই পর্বে দেখব কিভাবে আপনার লেখা আর্টিকেলটি আরও সুগঠিত ও আরও তথ্যবহুল করা যায়। যারা গত পর্বের লেখানুসারে নিজেদের আর্টিকেলটি লিখে শেষ করেছেন তাদের জন্য আজকের এই পর্ব টি হবে নতুন কিছু শিখার ও জানার। আমাদের
আমরা গত পর্ব থেকেই জানি যে, এই পর্বে শিখবো কিভাবে আশে পাশে তাকিয়ে সময় নষ্ট না করে লেখা শুরু করতে হবে। এটি খুব সহজ একটি ধাপ। টপিক নির্বাচন করার সাথে সাথে আপনাকে লেখা শুরু করতে হবে। মানুষের জীবনের বেশির ভাগ সময়টা চিন্তা করেই কাটায়। কিন্তু সত্যি কথা বলতে সেই চিন্তার সাথে সাথে যদি প্রতিটা মানুষ
অনেকদিন ধরেই চিন্তা করছিলাম কন্টেন্ট রাইটিং এর উপরে একটি বড় আর্টিকেল লিখব কিন্তু তেমন ভাবে গুছিয়ে উঠতে পারলাম না। তাই পুরো জিনিস টা কয়েকটি পর্বে ভাগ করার সিদ্ধান্ত নিলাম। জানিনা কত ভালো সিদ্ধান্ত হয়েছে এটি। যারা নতুন শুরু করতে চাচ্ছে তাদের হয়ত কাজে লাগবে। নাও লাগতে পারে। তবে আমি যেভাবে কাজ করি সেভাবেই জিনিসটা তুলে
বাংলাদেশে ই-কমার্সের প্রসার ও জনপ্রিয়তা এখন উন্নয়নশীল। খুব বেশি দিন হয়ত লাগবেনা সেদিন আসতে যেদিন এটি হবে তরুণ প্রজন্মের উপার্জনের একমাত্র ও প্রধান মাধ্যম। খুব বেশি ভালো লাগা কাজ করে যখন এই ব্যবসার সাথে জড়িত মানুষজনের মাঝে বসে তাদের আলাপ আলোচনা শুনি। ভালো লাগে কারণ, সে সময়টা হয়ত আমরা পিছনে ফেলে এসেছি যখন মানুষ অযথা
কম বেশি আমরা সবাই এইটুকু স্বীকার করব যে গুগল আমাদের সবচেয়ে ভালো বন্ধু। অনলাইন কিছু খুঁজে পেতে গুগলের কাছে আমরা সবাই কম বেশি নির্ভরশীল। বিশ্বের সব তথ্য আছে গুগলের ভাণ্ডারে। যেকোনো বিষয় খুব সহজেই খুঁজে পাওয়া যায় গুগলে। এত সুবিধা গুগলের কাছে থাকার পরেও মাঝে মাঝে আমরা আমাদের প্রয়োজনের সময় দরকারি কোন তথ্য খুঁজে পাইনা।
আমি ইঞ্জিনিয়ারিং চাকরীর পাশাপাশি কন্টেন্ট লিখি শখের বশে। বছরখানিক হল লেখালেখির সাথে জড়িত। আমার লেখালেখির বেশির ভাগ বিষয় প্রোডাক্ট রিভিউ। কখনো মোবাইল, কখনো ল্যাপটপ, কখনো ট্যাব, কখনো মুভি, কখনো পাওয়ার ডিভাইস, কখনো সফটওয়্যার, কখনো মোবাইল অ্যাপ, কখনো বা দৈনিক ব্যবহৃত জিনিস পত্র। যখন যেটা পেয়েছি সেটা নিয়েই লিখেছি। প্রায় ২০০ এর মত প্রোডাক্ট রিভিউ লিখেছি