The biggest challenge for e-commerce websites in Bangladesh is to ensure that visitors come on a regular basis. If there are not visitors then you cannot have many buyers. Facebook plays a crucial role in this regard for Bangladeshi e-commerce sites. I am not an expert in this field and the truth is that I
ট্যুরিজম এ খাতে তথ্য একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। একজন টুরিস্ট খুব স্বাভাবিক ভাবেই কোন গন্তব্যে যাবার পূর্বেই সেখানকার আকর্ষণীয় স্থান, সুযোগসুবিধা, যোগাযোগ ব্যাবস্থা ইত্যাদি সম্পর্কে জানতে চাইবে। টুরিস্টরা আরো কিছু তথ্য জানতে চাইবে সেগুলো তার যাত্রাকে আরো আরামদায়ক , নিরাপদ ও আনন্দদায়ক করে তুলবে। দেখা যাচ্ছে ট্র্যাভেল সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য এবং ট্র্যাভেল সম্পর্কিত বিভিন্ন পণ্য
অনেকেই ই-কমার্স সাইটের প্রোডাক্ট ফটোগ্রাফি নিয়ে বিপদে আছেন। আমি নিজেও ছিলাম। এখানে আমি আমার বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে কিছু বিষয় শেয়ার করলাম। মডেল দিয়ে প্রোডাক্টের ছবিঃ সবাই শুরুতেই এটাই করতে চায়। আমিও এভাবেই শুরু করেছিলাম। কিন্তু এখন আমার মনে হচ্ছে ই- কমার্স এর জন্য এই ধরনের পদক্ষেপ নেয়াটা উচিত না, যদি ইনভেস্টমেন্ট কম থাকে তাহলে ত
আমাদের দেশে অনলাইন শপিং সাইট গুলোর জন্য ভিজিটর আনা সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। ভিজিটর আনাকে আমরা সবাই গুরুত্বের সঙ্গে দেখি কারণ লোক না আসলে কেনার প্রশ্ন আসবে না। এজন্য ফেইসবুক খুব গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। আমি নিজে ফেইসবুক বিশেষজ্ঞ নই তবে ই-ক্যাবের প্রচার প্রসারে ফেইসবুকের অনেক অবদান রয়েছে। আমার কাছে এক ডলার বাজেটও ছিলনা ই-ক্যাব থেকে। এজন্য আমি
আমি ইঞ্জিনিয়ারিং চাকরীর পাশাপাশি কন্টেন্ট লিখি শখের বশে। বছরখানিক হল লেখালেখির সাথে জড়িত। আমার লেখালেখির বেশির ভাগ বিষয় প্রোডাক্ট রিভিউ। কখনো মোবাইল, কখনো ল্যাপটপ, কখনো ট্যাব, কখনো মুভি, কখনো পাওয়ার ডিভাইস, কখনো সফটওয়্যার, কখনো মোবাইল অ্যাপ, কখনো বা দৈনিক ব্যবহৃত জিনিস পত্র। যখন যেটা পেয়েছি সেটা নিয়েই লিখেছি। প্রায় ২০০ এর মত প্রোডাক্ট রিভিউ লিখেছি
ব্র্যান্ডিং কিঃ কাস্টমারের মনে একটি পণ্যের ইউনিক বা অনন্য নাম এবং পরিচিতি তৈরি করাকে ব্র্যান্ডিং বলা হয়। এক কথায় বলতে গেলে ব্র্যান্ডিং হচ্ছে আপনার ক্রেতা বা কাস্টোমারের প্রতি আপনার পণ্যের মান ও সেবার প্রতিশ্রুতি। ব্র্যান্ডিং এর গুরুত্বঃ বর্তমান বিশ্বের চরম প্রতিযোগিতার বাজারে টিকে থাকতে চাইলে ব্র্যান্ডিং হতে পারে আপনার অন্যতম হাতিয়ার। সঠিক এবং সুপরিকল্পিত ব্র্যান্ডিং
গত দুইমাস আগে e-CAB ব্লগে যখন প্রথমবারের মত লিখি তখন সেইটা ছিল রাজীব ভাই এর অনুরোধ রক্ষার জন্য লেখা। কিন্তু,আমার এই একটি মাত্র লেখা আপনাদের এতটা ভালো লাগবে সেইটা কল্পনাতেও ছিল না। প্রচুর ফোন কল, ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট, টেক্সট ও ইমেইল পেয়েছি, যারা যারা পছন্দ করেছেন এবং ধৈর্য নিয়ে আমার অগুছালো/ভুল বানানে ভরা লেখাটি পড়ে আমাকে
একটা সফল ই-কমার্স সাইটের প্রান হল তার কাষ্টমার। আর কাষ্টমার আসে মুলত প্রতিদিনের আসা ভিজিটর এর Flow থেকে। একবার ভেবে দেখুন আমরা আমাদের ইকমার্স সাইটগুলোতে প্রতিদিন কত ভিজিটর পাই আর তার কত শতাংশ আমাদের ক্রেতা হয়। আমি একটা ছোট জরিপ করে দেখেছি এর পরিমান মোট ভিজিটরের মাত্র ৩ শতাংশ। আশ্চর্য হলেও এটা সত্যি। বাকি ৯৭
ই-কমার্স সাইট বিজ্ঞাপন কৌশল অনলাইনে কেনাকাটা বহির্বিশ্বের মত বাংলাদেশে বাড়ছে । আর এ অনলাইন ব্যবসায়ের যুগের শুরু অনেক আগে থেকেই । পৃথিবীতে ২৫ কোটির ওপর বাঙালি আছে সাথে অন্যান্য ভাষাভাষী বাংলাদেশি মানুষ আছে । ক্রেতাদের একটি বড় অংশ তরুণ সমাজ । মূলত ১৮ বছরের ওপরের বাংলাদেশের মানুষদের আমরা যদি ক্রেতা হিসেবে ধরে থাকি
লিখতে পারাটা সহজ না, আবার কঠিন ও না । এটা পুরোপুরি নির্ভর করে ব্যাক্তিগত আগ্রহ, দক্ষতা আর প্যাশনের উপর। এটা হয়ত আমরা অনেকেই জানি যে, ‘কন্টেন্ট ইজ কিং’ । বাংলাদেশে ই-কমার্স এখন শৈশবকাল পার করছে। প্রতিযোগিতা নাই বললেই চলে। সব সময় এমনটাই থাকবে ভাবার কোন কারন নাই। সে সময়টা খুব বেশি দূরে নেই যখন ই-কমার্স