ভারতের মোবাইল বিজ্ঞাপন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান ইনমোবি গত বৃহস্পতিবার (আগস্ট ৬, ২০১৫) বেঙ্গালুরুতে মিপ নামে একটি নতুন মোবাইল মার্কেটিং প্ল্যাটফর্ম উদ্বোধন করেছে। মোবাইল বিজ্ঞাপনের জগতে মিপ একটি নতুন ধারা সৃষ্টি করবে। ইনমোবি সম্পর্কে: বিজ্ঞাপন জগতে ফেইসবুক, গুগলের মতো বড় বড় প্রতিষ্ঠানকে টক্কর দিচ্ছে ইনমোবি। ইনমোবিকে বলা হচ্ছে ভারতের সবচেয়ে উচ্চাকাঙ্ক্ষী সফটওয়্যার ভেঞ্চার। ২০০৭ সালে ইনমোবি প্রতিষ্ঠিত
রাকুতেন জাপানের সবচেয়ে বড় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান। এবারের ব্লগ পোস্ট রাকুতেন কে নিয়ে। প্রতিষ্ঠানের নাম: রাকুতেন ইঙ্ক (Rakuten, Inc.) হেড অফিস: টোকিও জাপান ওয়েবসাইট: www.rakuten.com, http://global.rakuten.com/corp/ , https://global.rakuten.com/corp/worldwide/ চেয়ারম্যান, প্রেসিডেন্ট এবং সিইও: হিরোসি মিকিতানি স্থাপিত: ফেব্রুয়ারি ৭, ১৯৯৭ রাকুতেন ইচিবা সেবা চালু: মে ১, ১৯৯৭ প্রাথমিক গণ-প্রস্তাবনা: এপ্রিল ১৯, ২০০০ কর্মচারী সংখ্যা: কনসোলিডেটেড- ৪৫২৭ নন-কনসোলিডেটেড-১১৭২৩
বিগত কয়েক বছরে ভারতে ই-কমার্স সেক্টরের ব্যাপক বৃদ্ধি হয়েছে। কিন্তু দেশটির গ্রামাঞ্চলে ই-কমার্স সেভাবে পৌছায়নি। বিশেষজ্ঞদের মতে ভারতের গ্রাম গুলোতে ই-কমার্স বিকাশ লাভের অন্যতম প্রধান শর্তই হচ্ছে গ্রামাঞ্চলের মানুষকে ই-কমার্সে অভ্যস্ত করান; পণ্য বেচা এবং কেনা উভয় ক্ষেত্রেই। দেশটির বেশ কিছু ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইতিমধ্যেই শুধুমাত্র গ্রামে ই-কমার্স নিয়ে কাজ করছে।ইনথ্রি এরকমই একটি প্রতিষ্ঠান। আর রামানাথন
সিনোভা এন ভি (Cnova N. V.)বিশ্বের বৃহত্তম ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান গুলোর একটি। গত বছরের মে মাসে নেদারল্যাণ্ডে এটি প্রতিষ্ঠা করা হয়। ফ্রান্সের বিখ্যাত রিটেইলার প্রতিষ্ঠান ক্যাসিনো গ্রুপ সিনোভাকে নিয়ন্ত্রণ করে। ২০১৪ সালে ফ্রান্সের জনপ্রিয় ই-কমার্স সাইট সি ডিসকাউন্ট এবং ব্রাজিলের নোভা পন্টোকম মার্জ করে সিনোভা হয়। সিনোভার প্যারেন্ট কম্পানিগুলোর ই-কমার্সের যে ব্যবসা এবং ই-কমার্স অবকাঠামো ছিল
বিগ বাস্কেট বর্তমানে ভারতের সবচেয়ে বড় অনলাইন গ্রসারি সাইট। ভারতের অন্যতম বড় ই-কমার্স স্টার্ট-আপ প্ল্যাটফর্ম গ্রোথস্টোরির বিজনেস ভেঞ্চার গুলোর একটি হচ্ছে বিগ বাস্কেট। আমার আগের ব্লগ পোস্টটি গ্রোথস্টোরি নিয়েই লেখা। সম্প্রতি ফাইন্যান্সিয়াল টাইমস-এ বিগ বাস্কেট এবং ইন্ডিয়াতে অনলাইন গ্রসারি বাজারের সম্ভাবনা নিয়ে একটি আর্টিকেল প্রকাশিত হয়। ই-ক্যাব ব্লগের পাঠকদের জন্যে আর্টিকেলটি বাংলায় দিলাম। দিল্লীর অসহ্য
কৃষ্ণন গণেশ এবং মিনা গণেশ কে ভারতের প্রথম উদ্যোক্তা যুগল বললে খুব ভুল হবে না। তারা দুজনে মিলে ২০১১ সালে গ্রোথস্টোরি.ইন নামে একটি স্টার্ট-আপ প্রতিষ্ঠান চালু করেন। বর্তমানে এটি ভারতের সবচেয়ে বড় স্টার্ট-আপ প্ল্যাটফর্মগুলোর একটি। গ্রোথস্টোরির মূলমন্ত্র হচ্ছে “তোমার প্রতিদ্বন্দ্বীরা যা করছে তাই কর কিন্তু খুবই নিখুত ভাবে তা কর। গ্রোথস্টোরি মূলত অ্যাপ-ভিত্তিক স্টার্ট-আপ নিয়ে
আমি প্রতিদিন ই-ক্যাব নিউজ এ লিখি। লেখার জন্যে ইন্টারনেটে বিভিন্ন ওয়েবসাইট ঘাটতে হয়। ব্রাউজ করতে করতে হাফিংটন পোস্টে এ প্রবন্ধটি চোখে পড়ল। চীনের মোবাইল কমার্সের উপরে লেখা। লেখাটি ই-ক্যাব ব্লগের পাঠকদের জন্যে ইংরেজি থেকে সরাসরি অনুবাদ করে দিলাম। প্রবন্ধটির লেখক ডেভিড ইন বর্তমানে ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করছেন। “যুক্তরাষ্ট্রে ই-কমার্স মানে অনলাইন শপিং কিন্তু চীনে ই-কমার্স
প্রতিষ্ঠানের নাম: অটো গ্রুপ মূল অফিসঃ হামবুর্গ জার্মানী কর্মচারীর সংখ্যা: ৫৪,২৫৭ (ফেব্রুয়ারি ২০১৪) ওয়েবসাইটঃ www.ottogroup.com/en/ অটোগ্রুপ জার্মানীর প্রথম সারির একটি প্রতিষ্ঠান। এ প্রতিষ্ঠানটি একটি পারিবারিক ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান। অনেকটা ভারতের টাটা গ্রুপের মতো। অটো গ্রুপে চাকরি করা অনেক জার্মানের জন্যে স্বপ্নের ব্যাপার। কারণ প্রতিষ্ঠানটি তাদের কর্মচারীদের বিভিন্ন ধরণের সুযোগ সুবিধা প্রদান করে থাকে আর এ জন্যে প্রতিষ্ঠানের
আজকে এ আর্টিকেলটি পড়ে খুবই ভাল লাগল।লেখাটা পড়েই মনে হয়েছে যে এটা ই-ক্যাবে সবার সাথে শেয়ার করার মতো একটা লেখা। আর্টিকেলটি ফিন্যান্সিয়াল টাইমস পত্রিকার ব্লগে প্রকাশিত হয়েছে। লেখক দুজন পিএইচডি ক্যাণ্ডিডেট। আর্টিকেলের মূল বিষয়বস্তু চীনে ই-কমার্স কিভাবে গ্রামের মানুষের জীবনকে বদলে দিচ্ছে। চীন বর্তমানে বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতি গুলোর একটি। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের জিডিপি র্যাঙ্কিং অনুসারে
উপরের শিরোনামটি পড়েই আপনার মনে হচ্ছে এটা কিভাবে সম্ভব? অ্যামাজন শুধু যুক্তরাষ্ট্রে নয় বিশ্বের সবচেয়ে বড় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান। তাকে চ্যালেঞ্জ করবে কার সাধ্য? আজকে ই-কমার্সের নিউজের উপরে ঘাটতে গিয়ে নিউইয়র্ক টাইমস এর দুটি আর্টিকেল আমার নজরে আসে। দুটোই ফরহাদ মঞ্জুরের লেখা। এ আর্টিকেল দুটির মূল বিষয় হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান অ্যামাজনকে কিভাবে বিভিন্ন