অবশেষে ভারতে সবচেয়ে বড় বিজনেস হাউস টাটা গ্রুপ ই-কমার্সে এল। এ বছরের মে মাসের শেষ সপ্তাহে টাটাগ্রুপ টাটা ক্লিক নামে তাদের নিজস্ব ই-কমার্স সাইট চালু করেছে। তবে টাটা গ্রুপ এ নিয়ে খুব বেশি হৈচৈ করেনি। প্রতিষ্ঠানটির বর্তমান লক্ষ্য হচ্ছে বাজারে আগে ক্রেতাদের ভালভাবে বোঝা। ব্যাঙ্ক অব আমেরিকা মেরিল লিঞ্চ ভারতের ই-কমার্স মার্কেট সম্পর্কে পূর্বাভাস প্রদান
ব্যর্থ ই-কমার্স উদ্যোক্তাদের গল্প সিরিজের এটি দ্বিতীয় এবং শেষ পোস্ট। আজকে আরো কিছুই ব্যর্থ উদ্যোগের কথা বলব। অ্যামাজন বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে বড় এবং সফল ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান। কিন্তু অ্যামাজন এর সফলতার পিছনেও অনেক ব্যর্থতা আছে। যুক্তরাষ্ট্রে ই-কমার্সে অ্যামাজন এক নম্বরে আছে কিন্তু তাদের এই প্রথম অবস্থান ধরে রাখতে অনেক ব্যর্থতার সম্মুখীন হতে হয়েছে। এখন আপনি প্রশ্ন
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এখন ই–কমার্স নিয়ে হৈচৈ হচ্ছে। বাংলাদেশেও এখন ই–কমার্সের জোয়ার শুরু হয়েছে। ফেইসবুক, ইন্টারনেট সহ সব জায়গায় এখন ই–কমার্সের উপরে লেখা, সেমিনার, ইভেন্টের খবর আসে। অনেক তরুণ–তরুণী ই–কমার্স প্রতিষ্ঠান চালু করেছেন এবং অনেকে করার পরিকল্পনা করছেন। ই–ক্যাব চালু হবার পরে ই–কমার্সের উদ্যম বহুগুণে বেড়ে গিয়েছে। এখন সবাই স্বপ্ন দেখে জ্যাক মা নয়তো অ্যামজন
বাংলাদেশে ই-কমার্স একটি উদীয়মান সেক্টর। আনুষ্ঠানিকভাবে ২০০৯ সাল থেকে ই-কমার্স বাংলাদেশে জনপ্রিয় হওয়া শুরু করেছে। যাই হোক বর্তমানে আমাদের দেশের ই-কমার্স সেক্টরের বাস্তবতা হচ্ছে বিক্রয় ডট কম, কেইমু, দারাজ ডট কম, আজকের ডিল ডট কম এর মতো কয়েকটি বড় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ছাড়া বেশিরভাগ ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ক্ষুদ্র ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান গুলোর বেশির ভাগ এক থেকে
এতদিন পর্যন্ত বলা হচ্ছিল যে ভারতের ই-কমার্স স্টার্ট-আপ গুলো দেশে অনেক লোকের চাকরির সৃষ্টি করবে এখন সে অবস্থার পরিবর্তন হওয়া শুরু করেছে। মাত্র একবছর আগে ই-ক্যাব নিউজ-এ “১ কোটি রূপির বেশি বেতন দিয়ে ৫০০ কর্মী নেবে ভারতীয় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান” শিরোনামে আমি একটি পোস্ট লিখেছিলাম। ভারতের মিডিয়াতে খবর প্রকাশিত হয়েছিল যে ভারতের ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলো ৫০০ কর্মী
ই-ক্যাব সভাপতি রাজিব আহমেদ ব্রাক বিশ্ববিদ্যালয় অডিটোরিয়ামে বাংলাদেশের ই-কমার্সের উপরে এক সেমিনারে যোগদান করেন। উক্ত সেমিনারের আলোচনার বিষয়বস্তু একটু ব্যতিক্রমধর্মী ছিল। এ সেমিনারে তিনি প্রধান অতিথি ছিলেন। সেমিনারে তিনি যে বক্তৃতা প্রদান করেন তা এখানে ই-ক্যাব ব্লগের পাঠকদের উদ্দেশ্যে তুলে দিচ্ছি। যেসব তরুণ-তরুণী ই-কমার্স ব্যবসায় করতে আগ্রহী তারা এ প্রবন্ধটি পড়ে উপকৃত হতে পারবেন। Topic……………‘E-commerce
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোতে এখন ই-কমার্স একটি উদীয়মান সেক্টর। ইন্দোনেশিয়া, মায়ানমার, থাইল্যাণ্ডে অনলাইনে কেনাকাটা বেড়েই চলেছে। জনপ্রিয় টেক-বিজনেস ওয়েবসাইট টেক ক্রাঞ্চ ২০১৬ সালে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়াতে ই-কমার্সের কি কি ট্রেন্ড হতে পারে তা নিয়ে একটি আর্টিকেল প্রকাশ করেছে। ই-ক্যাব ব্লগ এর পাঠকদের জন্যে সংক্ষিপ্ত আকারে এ ট্রেন্ডগুলো তুলে ধরলাম- Source: Northrop & Johnson ১. ই-কমার্স সেক্টরে মেধাবী
মোবাইল চেক-আউট ব্যবস্থা উন্নত করা অত্যন্ত জরুরিঃ ভাল চেক আউট ব্যবস্থা না থাকায় প্রতি তিনজন অনলাইন ক্রেতার দুজনই শপিং কার্টে পণ্য অর্ডার করে রেখে দেন। তারা পণ্যটি আর কেনেন না। এর ফলে যুক্তরাষ্ট্রের রিটেইলাররা বছরে ১৮ বিলিয়ন ডলার লস করছেন। বিআই ইন্টেলিজেন্স রিপোর্টে বলা হয়েছে মোবাইল কমার্স জনপ্রিয়তা লাভ করলেও এখানে কনভার্শন রেইট ডেস্কটপের তুলনায়
মোবাইল কমার্স নিয়ে নতুন করে কিছু বলার নেই। এশিয়াতে মোবাইল প্রযুক্তির হাত ধরেই ই-কমার্সের উত্থান হয়েছে এবং পশ্চিমা দেশ গুলোতেও মোবাইল কমার্স জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এ বছরেই বিশ্বে ২ বিলিয়নতম মোবাইল ফোন এবং ৫ বিলিয়নতম পিসি বিক্রী হবে। যুক্তরাষ্ট্রের অধিবাসীদের প্রতি ১০ জনে ৯ জন ২৪ ঘন্টা তাদের মোবাইল ফোন সঙ্গে রাখেন। এ বছরে যুক্তরাষ্ট্রে
২০১৬ সালে ই-ক্যাব ব্লগে আমার প্রথম পোস্ট। এ লেখাটি দ্যা ওয়াল স্ট্রীট জার্ণাল এ প্রকাশিত “The Future of Mobile Chatting: Commerce” শিরোনামের একটি লেখার অনুবাদ। মূল লেখাটি লিখেছেন দীপা সীতারমণ (DEEPA SEETHARAMAN) এবং জুরো ওসাওয়া (JURO OSAWA)। চীনে ইন্টারনেট মেসেঞ্জার অ্যাপ্লিকেশনের উত্থান: ২০১১ সালে চীনের অন্যতম বৃহৎ প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান টেনসেন্ট হোল্ডিংস লিমিটেড একটি অ্যাপ্লিকেশন চালু