ই কমার্স: ব্যবসায়ের লাভ লোকসান ধারণা জাহাঙ্গীর আলম শোভন আমরা জানি যে ব্যবসা করা হয় লাভের জন্য। এটা পেশা হিসেবে জীবন ও জীবিকার সহায়ক। একজন ব্যবসায়ী ব্যবসায়ে পুঁজি খাটান লাভের আশায়। ব্যবসায়ের লাভের টাকা দিয়ে তিনি নিজের জীবন ও জীবিকা ধারন করেন। এই টাকা দিয়ে পরিবার সমাজ এমনকি রাষ্ট্রের কাজেও প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে অংশগ্রহণ করে
যে প্রশ্নগুলোর উত্তর জেনে ই কমার্স শুরু করবেন জাহাঙ্গীর আলম শোভন যারা নতুন উদ্যোক্তা তারা নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর জানেন কিনা। নিজেকে যাচাই করে নিন। জরুরী নয় যে আপনি সব জানবেন। তবে বেশীরভাগ প্রশ্নের উত্তর জানা দরকার। েএবং কিছূ কিছু আবশ্যকীয় প্রশ্নের উত্তর জানা দরকার। সাধারণ ব্যবসায়িক জ্ঞান ১. ব্যবসায় বাণিজ্য সম্পর্কে আপনার কোন প্রাথমিক
এফ কমার্স ও ই কমার্স জাহাঙ্গীর আলম শোভন অনলাইনে ব্যবসা শুরু হয়েছে ই কমার্স এর মাধ্যমে। ই কমার্স মানে ইলেকট্রনিক্স কমার্স আরো সহজ কথায় ইলেকট্রনিক্স মাধ্যম ব্যবহার করে যে ব্যবসায় পরিচালনা ও লেনদেন করা হয়, তাকে আমরা ই কমার্স বলি। সময়ের সাথে ফেইসবুক যোগ দেয় এই কাফেলায়। ফেইসবুক নিয়ে আসে তাদের পেজ ব্যবহার করার
ট্যুরিজম এ খাতে তথ্য একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। একজন টুরিস্ট খুব স্বাভাবিক ভাবেই কোন গন্তব্যে যাবার পূর্বেই সেখানকার আকর্ষণীয় স্থান, সুযোগসুবিধা, যোগাযোগ ব্যাবস্থা ইত্যাদি সম্পর্কে জানতে চাইবে। টুরিস্টরা আরো কিছু তথ্য জানতে চাইবে সেগুলো তার যাত্রাকে আরো আরামদায়ক , নিরাপদ ও আনন্দদায়ক করে তুলবে। দেখা যাচ্ছে ট্র্যাভেল সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য এবং ট্র্যাভেল সম্পর্কিত বিভিন্ন পণ্য
লিখতে পারাটা সহজ না, আবার কঠিন ও না । এটা পুরোপুরি নির্ভর করে ব্যাক্তিগত আগ্রহ, দক্ষতা আর প্যাশনের উপর। এটা হয়ত আমরা অনেকেই জানি যে, ‘কন্টেন্ট ইজ কিং’ । বাংলাদেশে ই-কমার্স এখন শৈশবকাল পার করছে। প্রতিযোগিতা নাই বললেই চলে। সব সময় এমনটাই থাকবে ভাবার কোন কারন নাই। সে সময়টা খুব বেশি দূরে নেই যখন ই-কমার্স
প্রথম পর্বে ভিজিটর আনার ৯ টি উপায় নিয়ে আলোচনা করেছিলাম। সেই ৯ টি উপায় কেউ মিস করে থাকলে দেখে আসতে পারেন এখান থেকে। ১০। স্লাইড শেয়ারঃ এটি হচ্ছে এমন একটা সাইট যেখানে আপনি আপনার পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশান বা কি নোট প্রেজেন্টেশান,ওয়ার্ড , পিডিএফ ডকুমেন্ট সহ আরো অনেক কিছু আপলোড করতে ও প্রকাশ করতে পারেন।লোকেরা আপনার
আপনি অনেক কষ্ট করে সুন্দর করে, একটা সাইট বানালেন। এখন যাদের উদ্যেশ্যে বানালেন সেই সাইট, তারা মানে কাঙ্খিত ভিজিটর যদি না আসে তবে ত আপনার সব চেষ্টা, কষ্ট, সময় ,টাকা সবই মাটি। এত সহজে সব মাটি করতে দিলে ত হবে না। ভিজিটর আনার অনেক গুলো পদ্দতি রয়েছে, আপনি কারো সাহায্য নিতে পারেন অথবা নিজেই শুরু
‘শপিং ত মেয়েদের কাজ’। একটা সময় ছিল যখন এমনই ভাবা হত। কিন্তু অজকের দিনে এমনটা মোটেই ঠিক নয় । কেননা অনলাইনেই এমন অনেক টেক গ্যাজেট স্টোর রয়েছে যেখানে পুরুষ ক্রেতারা ঘণ্টার পর ঘণ্টা সময় পার করে দেয় অনায়াসে, একই রকম ভাবে প্রচুর ভাল ভাল বিশেসায়িত অনলাইন স্টোর রয়েছে শিশু, পিতামাতা বা কিশোর কিশোরিদের জন্য। এই
বাংলাদেশে ত বটেই এমন কি বিশ্বের অনেক জায়গাতেই লক্ষ্য করা যায় ই-কমার্স সাইট মালিকরা মনে করেন তারা তাদের সাইটে শত শত বা হাজার হাজার প্রডাক্ট আপলোড করে দিবে তারপর বন্যার জলের মত ভিজিটর আসতে থাকবে সার্চ ইঞ্জিন থেকে। বাস্তবতা থেকে এই চিন্তা শত কোটি আলোক বর্ষ দূরে অবস্থিত। আসল ব্যাপার হল এস ই ও (SEO),
আপনি হয়ত জানেন না টপ ৩ টা সাইট কি কি । যদি জানেন তাহলে এটা কি জানেন youtube এর এলাক্সা র্যাঙ্কিং ৩। যার মাসিক ইউনিক ভিজিটর ১ বিলিয়ন এবং পেইজ ভিউ ১০০ বিলিয়ন এর উপরে! যদি আপনি এ তথ্যে অবাক না হন তবে খেয়াল করুন youtube ঠিক আগে আছে Facebook এবং তার আগে Google নিজেই