ওয়েবসাইট ডোমেইন নাম কেনা যেকোন অনলাইন ব্যবসার জন্যে প্রথম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সবার কাছে গ্রহণযোগ্য ও পছন্দের নাম হবে এবং পাশাপাশি ব্র্যান্ডভ্যালু তৈরি করবে একটি নাম দিয়ে আর সেটাই আপনার ওয়েবসাইটের ডোমেইন নাম। আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে প্রাথমিকভাবে একটা ধারণা পাবে আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিট করতে আসা ভিজিটররা এই ডোমেইন নামে। তাই ব্যবসা শুরুর আগে প্ল্যানিং করার
বাজেট ২১-২২: ই-কমার্স প্লাটফর্মকে উৎসে কর কর্তনকারী কতৃপক্ষ করার প্রস্তাব ই-কমার্স প্লাটফর্মকে উৎসে করকর্তনকারী কর্তৃপক্ষ হিসেবে সংজ্ঞায়িত করার প্রস্তাব করা হয়েছে। এই প্রস্তাব সময়োপোযোগী এবং বাস্তবসম্মত নয়। সময়োপোযোগী নয় এই জন্য যে, এই খাতটি এখনো নতুন। করোনাকালীন সেবা দিয়ে মানুষের আস্থা অর্জন করে এই খাত কেবলমাত্র বিকশিত হতে শুরু করেছে। এখন উদীয়মান এই খাতকে আরো
২০২১-২২ সালের বাজেটে ই-কমার্সের জন্য প্রস্তাবনা ০৩ (প্রস্তাবিত বাজেট অনুসারে কিছু সুনির্দিষ্ঠ প্রস্থাব) ই-কমার্স সেক্টরের শুরু থেকে বিগত ৬ বছর ধরে ই-কমার্স এ্যাসোসিয়েশন অফ বাংলাদেশ (ই-ক্যাব) ই-কমার্স সেক্টরের উন্নয়নে কাজ করছে। বিগত বছর করোনাকালীন সময়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আহবানে সাড়া দিয়ে ই-ক্যাব নিত্যপণ্য সেবা সচল রেখেছে। সরকারের সহযোগিতা নিয়ে লকডাউন এলাকায় লাখো মানুষকে ঘরে ঘরে সেবা দিয়ে করোনা
২০২১-২২ অর্থবছরের জন্য ই-ক্যাবের বাজেট প্রস্তাবনার প্রধান বিষয়গুলো- ২ ১. ভ্যাট রেজিস্ট্রেশন এর সীমা নির্ধারণ প্রস্তাবনা: যে অনলাইন উদ্যোক্তা বার্ষিক ১ কোটি টাকার কম বিক্রি করে থাকেন। তাদের জন্য ভ্যাট অব্যাহতির প্রস্তাব করছি। যৌক্তিকতা: যেহেতু সরবরাহকারীদের ক্ষেত্রে ন্যুনতম সীমা রয়েছে। সেহেতু ক্ষুদ্র ও মাঝারী অনলাইন উদ্যোক্তাদের ক্ষেত্রে এই সুবিধা থাকা যুক্তিযুক্ত। ২. নূন্যতম করের বিধান (Minimum Tax) প্রস্তাবনা: অর্থ আইন,
বর্তমান পেক্ষাপটে প্রচলিত ব্যবসা ও ই-কমার্স এর ক্ষেত্রে ভ্যাট ট্যাক্স এর তুলনামূলক চিত্র বিষয় বস্তু অনলাইন শপ/ই কমার্স সাধারণ দোকান/ শপিংমল ভ্যাট নিবন্ধনের বাধ্যবাধকতা বার্ষিক টার্নওভার যাই হোক না কেন ধারা ৬ অনুযায়ী নিবন্ধনের বাধ্যবাধকতা আছে। (সুত্রঃ সাধারণ আদেশ নং ১৭/মূসক/২০১৯) বার্ষিক টার্নওভার ৩ কোটি টাকা পর্যন্ত নিবন্ধনের প্রয়োজন নাই। বার্ষিক টার্নওভার ৫০ লক্ষ টাকা
বর্তমান সময়ের ই-কমার্স জাহাঙ্গীর আলম শোভন এই লেখাটা একটা বিশেষ কারণে লিখছি। প্রতিনিয়ত বিভিন্ন গবেষক, জরিপকারী, সাংবাদিক, বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক, সরকারী দপ্তরের কাছে চিঠি বা কল পাই। অনেকে জানতে চান ই-কমার্সের বর্তমান ও ভবিষ্যৎ নিয়ে। এটা এমন একটা বিষয়, যেকোনো বিষয়ের বর্তমান ভবিষ্যৎ নিয়ে সব সময় এটা নিয়ে কথা বলা যায়। কোনো বিষয় ঠিক করতে না পারলে বিষয়
প্রিয় সদস্য, যারা ইতোপূর্বে এমটিবি ও ই-ক্যাব ডুয়েল কারেন্সি কার্ড সংগ্রহ করেননি। তাদের জন্য আবারো সুযোগ এলো। এখানে বর্ণিত ডকুমেন্টসমূহ নিচের ই-মেইলে পাঠাবেন। অবশ্যই পাঠানোর আগে এগুলোর কোয়ালিটি ও ভ্যালিডিটি চেক করে পাঠাবেন। এসব ডকুমেন্ট অবশ্যই প্রিন্ট কপি পাঠাতে হবে ই-ক্যাবের অফিসে। প্রিন্ট কপিতে প্রতিটি তথ্য স্পষ্ট থাকতে হবে। এবং অবশ্যই ট্রেড লাইসেন্স ও ই-ক্যাবের
ই-কমার্স সেক্টরের পরিধি ও ই-ক্যাব জাহাঙ্গীর আলম শোভন শুরু থেকে ই-কমার্সের উন্নয়নে কাজ করছে ই-ক্যাব। ডিজিটাল কমার্স উদ্যোক্তাদের একটা বৃহৎ অংশ ই-ক্যাবের সাথে সম্পৃক্ত রয়েছে। বাণিজ্য মন্ত্রণলায় অধিভূক্ত এবং এফবিসিসিআই তালিকাভূক্ত ই-কমার্স সেক্টরের একমাত্র প্রতিনিধিত্বশীল সংগঠন হিসেবে ই-ক্যাব কাজ করে আসছে। ১৫শ সদস্য প্রতিষ্ঠান, ২৯ টি উপকমিটি ও ১৭ জনের দাপ্তরিক জনবল নিয়ে ই-ক্যাবের ৯
বাংলাদেশে ই-কমার্স: বর্তমান ও ভবিষ্যৎ (২) জাহাঙ্গীর আলম শোভন ২০১৪ সালে ই-ক্যাবের যাত্রা শুরুর প্রাক্কালে ই-ক্যাব বাংলাদেশে ই-কমার্সের বর্তমান ও ভবিষ্যৎ নিয়ে কাজ করেছে এবং কথা বলেছে। অসংখ্য আড্ডা, মিটআপ, সেমিনার, বাজেট বক্তৃতা, পলিসি মিটিং এবং সরকারী মিটিং এ ই-ক্যাবের পক্ষ থেকে ই-কমার্সের ভবিষ্যৎ চ্যালেঞ্জ ও এসব মোকাবিলায় করনীয় নিয়ে আলোচনা করেছে। বর্তমানে বিভিন্ন নীতিমালা
e-Commerce or Digital Commerce in Bangladesh Digital Commerce Policy The government formulated the Digital Commerce Policy to build a digital Bangladesh and bring digital services to the people’s doorsteps safely and reliably. On one side, this policy has protected the consumer, ensured consumer rights, and on the other hand, has paved the way