Products Source: প্রোডাক্টস সোর্স বা পন্যসূত্র তৈরী করণ
জাহাঙ্গীর আলম শোভন

rasp_website

প্রোডাক্টস সোর্স বা পন্যসূত্র অনলাইন শপহোল্ডারদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বিশেষ করে আমাদের দেশে পন্যের খোজ খবর কোন একটা জায়গা থেকে পাওয়া যায়না। যারা যে বিষয়ে ব্যবসা বাণিজ্য করে তারা সে পন্যের খোজখবর করতে পারে। অন্যরা সেটা তত সহজে জানতে পারেনা। এছাড়া আমাদের নেই কোন সরকারী পন্য তথ্যকেন্দ্র, নেই কোন অভিন্ন বা বিষয় প্রোডাক্টস ক্যাটালগ। গার্মেন্টস ইলেকট্রিক ও মোটর ব্যবসায়ীদের নিজস্ব ক্যাটালগ থাকলেও অভিন্ন ডাইরেক্টরী নেই। আছে শুধু ওষধ প্রস্তুতকারক কোম্পানীগুলোর মেডিসিন ডাইরেক্টরী। এটা প্রিন্ট এবং ওয়েব দু ভাবেই রয়েছে। অন্য কোন ক্ষেত্রে এই উদ্যোগ নেই। দেশে ইয়োলো পেইজ বের হলেও সেগুলো হলো ফার্ম ভিত্তিক কিন্তু প্রোডাক্টস ভিত্তিক ডাটা ব্যাংকের কোন উদ্যোগ নেই। এ নিয়ে পন্য সংগ্রহকারী নতুন ব্যবসায়ীদের প্রতিনিয়ত সমস্যা থাকে আবার সমস্যায় পড়েন পন্যের উৎপাদনকারী। তিনি পন্য তৈরীর পর বাজার খুজে পান না। কারণ সরকারী কোনো বাজার ব্যবস্থা নেই। এখন মাছ আর সব্জি না হয় আড়তে নেয়া গেলো, অন্যান্য পন্য সেইসব দোকানে নিয়ে বিক্রি করা গেল অথবা বিক্রির জন্য দিয়ে আসা গেল কিন্তু নতুন কোন জিনিস বাজারে আনতে গেলে তাদেরকে সমস্যায় পড়তে হয়। আবার পাইকারী বাজারগুলো নির্দিস্ট গন্ডির মধ্যে। বাজার ব্যবস্থায় স্বয়ংক্রিয়ভাবে পন্যসূত্র ও পন্যের প্লাটফরম যতটা উন্নত হয়েছে ততটাই আমাদের ভরসা। এখানে কোন উদ্যোগ না থাকায় আমরা পিছিয়ে আছি।
তবে আসলে সমস্যা মানে পিছিয়ে যেতে হবে তা নয়। কারণ অন্যান্য পন্যের ক্ষেত্রে সোর্স ও প্লাটফরম সমস্যা ছিলো সেটা এখন খুব সহজলভ্য ও উন্নত না হলেও একটা গতি হয়েছে। তাই পন্য ব্যবহারের ক্ষেত্রে চাহিদা ও অভ্যাস তৈরী হলে বাজার ব্যবস্থার ভেতর দিয়ে কিছুটা সমাধান হবে। তাছাড়া বর্তমানে প্রোডাক্টস সোর্স উন্নত নয় অর্থ্যাৎ আমি চাহিবা মাত্র দেশের সব পন্য সম্পর্কে জানতে পারছিনা যে এটা কখন কোথায় কিভাবে পাওয়া যায়। বা কার কাছে আছে দাম কত এখনি কিনবো। সাধারণ মানুষের জন্য আজকাল অনলাইন শপের কারনে যা কিছু সোর্স তৈরী হয়েছে পাইকার বা ব্যবসায়ীদের জন্য তার সিকিভাগও নেই। খুব কস্ট করে ইয়োলো পেজ ধরে খুঝে দেখতে হবে। এটার একটা সুবিধার দিক আছে। ব্যবসা মানে যেহেতু প্রতিযোগিতা তাই এই কঠিনটা কিন্তু সবার জন্যই কঠিন। আর মাঝখান দিয়ে কোন ভাবে সোর্স দিয়ে, সরেজমিনে, সার্চ দিয়ে বা কোনোভাবে আপনি যদি পন্যসূত্র বা সন্ধান পান অথবা কম খরচে সঠিক একজন সাপ্লায়ার পান তাহলে নিশ্চই আপনি অন্যদের চেয়ে এগিয়ে থাকবেন এবং সুিবধায় থাকবেন।
এই লেখাটিতে আমি যদি আপনাদেরকে সন্ধান দিতে পারতাম কোন পন্য কার কার কাছে পাওয়া যায়। দাম কত, ফোন নাম্বার কই। তাহলে আপনার ভীষন উপকার হতো। এক নিশ্বাসে ফোন দিয়ে আপনি কাজ সারতে পারতেন। কিন্তু আমি দুঃখিত এতবড় তথ্যভান্ডার আমার কাছে নেই। আর সেটা সম্ভবও নয়। আর থাকলেও সেটা দেয়ার জন্য এই লেখা নয়। এই লেখা মূলত আপনি নিজে কিভাবে প্রোডাক্টস সোর্স বা পন্যসূত্র তৈরী করবেন সেটা নিয়ে। যাতে করে আপনি একজন নতুন উদ্যোক্তা হিসেবে মাঠে নেমে প্রোডাক্টস সোর্স বা পন্যসূত্র সংগ্রহ করেন পাশাপাশি ব্যবসা ও পন্য সম্পর্কে সম্যক জ্ঞান অর্জন করে সেটা আপনার ব্যবসায়ের কাজে লাগাতে পারেন।
আজ আমি আলোচনা করবো কিভাবে আপনি প্রোডাক্টস সোর্স বেজড ইনফরমেশন ব্যাংক তৈরী করবেন।

hepamaxx-you-are-having-fun-your-liver-not-small-57736
১. সরেজমিনে গমন:
আপনি সরাসরি পন্যের গোড়ায় চলে যেতে পারেন। আপনি শাড়ি- লুঙ্গির সোর্স এর জন্য পাবনা শাহজাদপুর চলে যেতে পারেন। সেখানে গিয়ে এটার উৎপাদন পক্রিয়া দেখতে পারেন। দামও মানের হেরফের দেখে আসতে পারেন। দেখে আসতে পারেন পন্য কিভাবে সারা দেশে যায়। আপনি সেখানকার উৎপদনকারী ও সরবরাহকারীদের সাথে কথা বলতে পারেন । এদের প্রত্যেকের কার্ড ও নাম্বার নিয়ে আসতে পারেন। সেখানে ১০০ জনের ডাটা পেলে আপনি একটা বিশাল ভান্ডার পেয়ে গেলেন।

২. পাইকারী বাজার:
আপনি চকবাজার সহ পাইকারী বাজারগুলো ভিজিট করতে পারেন। দেখে আসতে পারেন সেখানকার ব্যবসায়িক লেনদেন, পন্য আনা নেয়া প্রসেস। আপনি সেখানেও একইভাবে পন্যের মান-দাম দেখার সাথে সাথে দোকানের নম্বার ও কার্ড নিয়ে নিন। এভাবে প্রতিটি বিভাগে ১০ টি করে ১০০টি বিভাগে যদি ১০০০ পাইকারের নাম্বার আপনার কাছে থাকে। আপনাকে আর পায় কে? আপনি যেহেতু একজন নতুন উদ্যোক্তা সেক্ষেত্রে এই সফর আপনাকে অনেক কাজে দেবে।

৩. সংশ্লিষ্ট মার্কেট:
একএক ধরনের পন্যের জন্য এক এক জায়গা বিখ্যাত ঢাকা শহরেই কাগজের জন্য নয়াবজার, বইয়ের জন্য বাংলাবাজার, রেক্সিন এর জন্য বংশাল, প্রিন্টের কাজের জন্য আরামবাগ, ট্রাভেল এজেন্সির জন্য ফকিরাপুল, পোষাপাখির জন্য কাটাবন, ব্যাগের জন্য বায়তুল মোকাররম, পাইকারী জুতার জন্য গুলিস্তান, আমদানীকরা পন্যের জন্য পলওয়েল, ইলেকট্রিক মালের জন্য বঙ্গবন্ধু মার্কেট, ক্যামেরার জন্য স্টেডিয়াম, মোবাইলের ইস্টার্ণপ্লাজা, কম্পিউটারের জন্য আগারগাঁও, ল্যাপটপ মেরামতের জন্য এলিফ্যান্ট রোড, বইপত্র কপি করার জন্য নীলখেত। এভাবে আরো অনেক স্থান রয়েছে আপনি আপনার প্রয়োজন অনুসারে এসব জায়গায় যেতে পারেন। ব্যবসায়ীদের সাথে কথা বলে জেনে নিতে পারেন এর বিষয় আশয়। আর তথ্যসংগ্রহ করে আপনার তথ্যভান্ডার তথা প্রোডাক্টস সোর্স উন্নয়ন করতে পারেন।

৪. এজেন্ট নিয়োগ:
বড়ো বড়ো কোম্পানীগুলো সাপ্লায়ার হিসেবে এজন্ট নিয়োগ করে থাকে। বিভিন্ন যাচাই বাছাইয়ের মাধ্যমে তারা এজন্টদের মাধ্যমে তাদের চাহিদা অনুযায়ী পন্য সংগ্রহ করে থাকেন। কখনো অগ্রিম মূল্য দেন। কখনো ভালো দাম দিয়ে থাকেন ফলে এজেন্টরা ভালো লাভের আশার নিজের টাকা খরচ করে পন্য কিনে কোম্পানীকে সরবরাহ করে থাকেন।

৫. বিজ্ঞাপন সার্কুলার:
সরকারী বেসরকারী অনেক ফার্ম এ পদ্ধতি অবলম্বন করে থাকেন। এরা পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দিয়ে থাকেন। কি পন্য, কি মান, কি পরিমাণ ইত্যাদি সব জানিয়ে প্রথমে দরপত্র সঙগ্রহ করেন তারপর সর্বন্নিম দরদাতাকে তাদের পন্য সরবরাহের দায়িত্ব দিয়ে থাকেন। বিভিন্ন কিস্তিুতে পন্যের দাম পরিশোধ করে থাকেন। এতে পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দিতে একটু পয়সা খরচ হয় আর পন্যটা দামে, মানে, সংখ্যায় ওজনে, পরিমানে বুঝে নিতে হয়। আর সুবিধা হলো অন্য কোন কিছু নিয়ে মাথা ঘামানোর প্রয়োজন হয়না। ঝামেলাটা সাপ্লায়ার এর উপর দিয়ে যায়।

৬. সরাসরি পন্য ক্রয়
এই রাস্তাটা কিছুটা গরু বাজারের মতো। নগদ টাকা নিয়ে মার্কেটে যাবেন আর পন্য কিনবেন। বাজার সম্পর্কে জানা থাকলে এটা সহজ হয়। এটা একটা প্রচলিত ও পুরনো পদ্ধতি।

৭. প্রোডাক্টস সোর্স বা পন্যসূত্র তৈরী:
যেভাবে মেডিসিন কোম্পানীগুলো এক হয়ে মেডিসিন ডাইরেক্টরী বানায় বা ইয়োলো পেইজ হয় সে পক্রিয়ায় আপনি একটি প্রোডাক্টস ডাইরেকটরী বানাতে পারেন। এটা প্রিন্টেড হওয়াটা ব্যয়বহুল মনে হলে অনলাই ভার্সনও হতে পারে। এতে কেউ বিজ্ঞাপন দিতে পারে যাতে খরচটা উঠে আসবে। আবার ১০টির বেশী পন্যের জায়গায় নিজেদের এন্ট্রি নিতে চাইলে সে ক্ষেত্রে একটা মিনিমাম ফি এর ব্যবস্থা থাকতে পারে।

৮. পোডাক্টস ডাটা বাই এসএমএস
এসএমএস ব্যবহার করেও একটা প্রোডাক্টস ডাটা বানাতে পারেন। আপনি অন অথবা অফলাইনে এড দিয়ে কে কোন পন্য সাপ্র্য় দেয় তাদের কাছে থেকে এসএমএস আহবান করতে পারেন।

৯. সরাসরি সোর্স তৈরী:
অথবা প্রত্রিকায় বিজ্ঞাপন দিয়ে বা অনলাইনে একটি ফরম ফিলাপের মাধ্যমে আপনি পাইকারী পন্য কিনতে চান। কি কি পন্য কিনতে চান সেগুলো যারা ব্যবসা করে বা সরবরাহ করে তাদেরকে আবেদন করতে বলতে পারেন। দেখাযাবে প্রতিটি ক্যাটাগরিতে আপনি ২/৪জন করে পাবেন। এভাবে আপনি আপনার সাপ্লায়ার গ্রুপ তৈরী করতে পারেন। তৈরী করতে পারেন। প্রোডাকটস সোর্স।
১০. গ্রুপ অব বিজনেস পিপল:
হকার থেকে শুরু করে শিল্পপতি সব্রাই আজকাল এসোসিয়েশান বা সমিতি আছে। আপনি যে ধরনের পন্য নিয়ে ব্যবসা করতে চান সে সমিতির কাছে গেলেই সেইসব লোকদের ডাটা বেজ পেয়ে যাবেন। এবার আপনি আপনার কাজ শুরু করুন।

১১. পরিচিত সার্কেল ব্যবহার করুন
কিন্তু একথা সত্যযে আমাদের দেশে আমরা সব সময় পরিচিত লোক খুজে থাকি বিশেষকরে জিনিসপত্র ক্রয় করার জন্য। এজন্য একজনের রেফারেন্সে আরেকজনের কাছে যাই। তো আপনিও যদি সেভাবে কমপোর্ট ফিল করেন। তাহলে পরিচিত লোকদের সাথে শেয়ার করতে শুরু করুন আপনি কিকি পন্যের জন্য কি ধরনের সোর্স খুজছেন। বেশীরভাগই পেয়ে যাবেন।

১২. সার্চ এনড সেভ:
আর যদি কাজটি ঘরে বসেই করতে চান তাহলে অনলাইনে সার্চ দিয়ে, ফেইসবুকে ফাইন্ড করে আপনার কাংখিত পোডাক্টস সোর্স নিয়ে নিন। আর সে তথ্য সংরক্ষণ করে রাখুৃন যখন যা দরকার কাজে লাগান। এক্ষেত্রে সঠিক এবং পেশাদারদের খুজে বের করুন। অবশ্য প্রতিটা ধাপেই আপনি যদি নিজের ব্যবসার জন্য প্রোডাক্টস সোর্স চান তাহলে সঠিক লোকদেরই আপনাকে বেচে নিতে হবে। আর একজন ব্যবসায়ী হিসেবে এই যোগ্যতাটা আপনার থাকা দরকার যে আপনি কিভাবে সঠিক পার্টি চিনবেন। যঃঃঢ়://িি.িনরুনধহমষধফবংয.পড়স নামে একটি প্রোডাক্টস ডিরেক্টরি থাকলেও এটা অতটা সমৃদ্ধনয় বলে জানি। তবুও এরকম কয়েকটি ঘাটলে আপনি হয়তো কিছু তথ্য পাবেন। দেখতে পারে আপনার প্রয়োজনীয়গুলো রয়েছে কিনা? তথ্যগুলো আপডেটেড কিনা? এবং সঠিক কিনা সেটা যাচাই করতে ভুলে যাবেন নাযেন।

১৩. হাতের কাছেই সূত্র:
আপনি গত অথবা আগামী ১ বছরের দেশের বিজ্ঞাপন বহুল ২/৩টি পত্রিকা রাখার ব্যবস্থা করুন। এখান থেকে যেসব বিজ্ঞাপন রয়েছে সেগুলোর মধ্যে আপনার যেসব ক্যাটাগরি দরকাির সেগুলো কেটে নিয়ে একটি খাতায় লাগান। যে ২০টি খাতা তৈরী হবে। এগুলো আপনার মূল্যবান সোর্স। গত বছর বা চলতি বছর বিজ্ঞাপন দেয়ার অর্থ হলো এ ফার্মগুলো এখনো বেচে আছে। এই নাম্বারগুলো এখনো জেগে থাকেব। এক্ষেত্রে আপনি বিষয় বা এলাকাভিত্তিক আলাদা আলাদা খাতায় সাঁটাতে পারেন। আপনি এটা একজন ডাটা এন্ট্রি অপারেটর দিয়ে বা নিজে এমএস এক্সেসএ এন্ট্রিও করে নিতে পারেন। তাহলে আরো সহজ হবে খাতার ঝামেলা হলো না।
১৪. অকেশানকে কাজে লাগান:
বিভিন্ন অকেশানে একই ছাদের নিচে আসে বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। যেমন বেসিস এর মেলায় সফটওয়ার ফার্ম, বানিজ্যমেলায় সব ধরনের পন্য, বইমেলায় প্রকাশক, ই কমার্স মেলায় ই কমার্স ব্যবসায়ী, শাড়ী মেলায় শাড়ি ব্যবসায়, জামদানীমেলায় জামদানী ব্যবসায়ী, ফল মেলায় ফলব্যবসায়ী, কুটির শিল্প মেলায় । এভাবে কৃষি, শিশুৃ, নারী, টেকনো, ইলেকট্রিক, মোবাইল ল্যপটপ সব মেলায় সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা ভিড় করেন। এরা যে শুধু পন্য বেচার জন্য আসে তা নয় তারা তাদের নামটি ছড়ানোর জন্যও আসে। আর এসুযোগটি নিতে পারেন আপনি। এদের স্টলে গিয়ে তাদের কার্ড ও প্রচারপত্র নিয়ে আসতে পারেন। সেগুলো ডাটা এন্ট্রি করলে তৈরী হবে বিশাল ভান্ডার। মেলায় সাধারনত প্রকৃত ও আসল ব্যবসায়ীরা অংশগ্রহণ করে থাকেন। আবার এদের প্রত্যেকের বক্সে রেখে আসতে পারে আপনার কার্ডটি। এমনও হতে পারে এরাই একটি পন্যের জন্য একদিন আপনাকে কল দিতে পারে।

১৫. সামাজিক ব্যবসায়:
বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এই প্রক্রিয়া এখন জনপ্রিয় হয়েছে। মিল্কভিটা সিরাজগঞ্জে হাজার হাজার কৃষককে গরু কেনার লোন দেয়। আর সে গরুর দুধ কোস্পানী সহজে কিনে নেয়। আড়ং দরিদ্র মহিলাদের ঋণ দিয়ে তাদের হাতে কাজ করা পন্য নিজেরা কিনে নেয়। আপনি যদি জামা জুতো বা আড়ং এর মতো কোন পন্য বিক্রি করার কথা ভাবেন। আপনার জন্য এই রাস্তাটা রয়েছে। এতে সমাজ উপকৃত হবে। এবং উৎপাদনশীলতা বাড়বে। কিছুৃ লোকের কর্মসংস্থানও হবে।

9,460 total views, 5 views today

Comments

comments

Your email address will not be published.