ভাষা সংস্কৃতির বিকাশে তথ্যপ্রযুক্তি : প্রবন্ধ ০৪
মুক্ত্ধারায় শিক্ষাকার্যত্রম
জাহাঙ্গীর আলম শোভন
(ভাষার মাস উপলক্ষে এই রচনায় যথাসম্ভব কম ইংরেজী শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে। যেগুলো ব্যবহার করা হয়েছে, সেগুলো নেহায়েত তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক তবে সেসব শব্দেরও বাংলা প্রতিশব্দ বন্ধনিতে দেখানো হয়েছে। যদি মাতৃভাষায় তথ্যপ্রযুক্তি চর্চা করা হতো কাহলে সে শব্দগুলিও বাংলায় প্রকাশ করা সম্ভব হতো। নতুন কোনো অপ্রচলিত শব্দের প্রচলন করার জন্য তা করা হয়নি। শুধু এই মেসেজটুকু দেয়ার চেষ্টা করেছি যে, আমদের ভাষাও সমৃদ্ধ, বাংলা ভাষায় তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক শব্দ হদে পারে। ধন্যবাদ)
আসলেই বিশ্বটা বদলে যাচ্ছে। বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশও। প্রযুক্তি ও প্রকৌশলে দিন দিন পরিবর্তন আসছে। অনলাইন (মুক্তধারায়) শিক্ষার চাহিদাও বাড়ছে প্রতিনিয়ত। ডিজিটাল (আঙ্কিক) বাংলাদেশে বির্নিমানের পথে অনেকদূর এগিয়েছে দেশ। সরকারে অনেক কার্যক্রম অনলাইনে (মুক্তধারায়) চালু হয়েছে। ইউনিয়ন পর্যায়ে তথ্যকেন্দ্রহয়েছে, আরো কিছু অর্জণ হয়েছে। কিন্তু শিক্ষার গুনগত মানের কোনো পরিবর্তন হচ্ছেনা। বরং সৃজনশীল পদ্ধতির বাজে ব্যবহার, প্রশ্নপত্র ফাঁস, ঢালাও পাশ শিক্ষারমানকে নষ্ট করছে। তার প্রমাণ মিলছে চাকরীরর বাজার ও বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায়। ঠিক এই অবস্থায় যারা ই এডুকেশন (দ্যুতি শিক্ষা) নিয়ে ভাবেন তাদের অনেক কিছুই করার আছে।
জানি অনেক সমস্যা আছে, আর সমস্যা আছে বলেই কাজ করার প্রয়োজন এবং সুযোগ দুটোই বেশী। আমাদের এখানে জনসংখ্যার আধিক্যের কারণে খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান শিক্ষা ও চিকিৎসা ক্ষেত্রে কঠিন প্রতিযোগিতার মুখোমুখি আমরা প্রতিদিন। শুধু তাই নয় সর্বত্র সুযোগের জন্য আমাদের প্রতিযোগীতায় অবতীর্ণ হচ্ছে। চাকুরী ব্যবসা এমনকি সম্পর্কের ক্ষেত্রেও। আর শিক্ষার প্রতিযোগিতায় আজ সেটা সবচে দামী পন্য হয়ে গেছে শিক্ষা তাই আসুন এ বিষয়ে কাজ করি।
শিক্ষার প্রসারে অনলাইনে কিকি করা যায় আজ সেটা একটু দেখে নিই।
০১। কলসেন্টার (ডাক আলাপীকেন্দ্র) ও পরামর্শ: অনেক সময় মা বাবা বুঝতে পারেন না। সন্তানকে কোন লাইনে পড়াবেন। কোন বিষয়ে দেবেন। আরো নানা সিদ্ধান্তহীনতা। বেশীরভাগ ক্ষেত্রে অভিভাবকরা জানেন না যে আগামী দিনে কোন পেশার চাহিদা বাড়বে। কোন কোন বিষয়ে লেখাপড়ার সুযোগ কোথায় আছে। অথবা শিক্ষার্থী নিজেও কখনো সিদ্ধান্তহীনতাই ভোগে। এইসব সমস্যা থেকে বাঁচতে একটি পরামর্শ কেন্দ্র এবং শিক্ষার্থীদের নানারকম বিষন্নতা এবং হতাশা থেকে বাচাঁতে একটি কাউন্সেলিং (ভরসাদায়ী) বা মানসিক সহায়তা সেন্টার আজ সময়ের দাবি। উন্নত বিশ্বে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মধ্যেই এবং সরকারীভাবে এ ধরনের সহযোগিতা দিয়ে থাকে। আমাদের দেশে সে ব্যবস্থা নেই। কিন্তু আর্থ সামাজিক সমস্যার কারণে এর চাহিদা রয়েছে। প্রচুর। এই পরার্মশ সেবা ফোনে মেইলে চিঠিতে বা মেসেজে সব ভাবেই হতে পারে। আপনি একটি ব্লগ (পঞ্জি) বানিয়েও এই সেবা দিতে পারেন। এমনকি ফেইসবুকেও। আমার নিজের একটি ফেইসবুক পেজ রয়েছে এ বিষয়ে।
০২। প্রয়োজনীয় শিক্ষা তথ্য: আপনি প্রয়োজনীয় শিক্ষা তথ্য নিয়ে আসতে পারেন। অনলাইনে (মুক্তধারায়)। বিভিন্ন শ্রেণীর সাম্ভাব্য প্রশ্নমালা। পরীক্ষায় ভালো করার পরামর্শ, শিক্ষকদের নির্দেশিকা, কিশোরদের স্বাস্থ পরামর্শ, মানসিক ভরসা, ভালো ছাত্র হওয়ার উপায়, পরীক্ষায় ভালো করার তাগিদ। কোন বিষয় নিয়ে কাদের পড়া উচিত। কোথায় কোন বিষয়ে পড়া যায়, কোন বিষয়ের ভবিষত কি ইত্যাদি নানা জীবনমূখী তথ্য দিয়ে আপনি সাজাতে পারেন। আপনার ওয়েব সাইট (বাতায়নী) বা সুন্দর একটি ব্লগ (পঞ্জি)।
০৩। ভিডিও টিউটোরিয়াল(চলচ্চবি শিখনী) : শিক্ষার জন্য একটি সহজ ও কার্যকর মাধ্যম হিসেবে এটি এখন সারাবিশ্বে জনপ্রিয়। যুক্তরাস্ট্রের বাংলদেশী বংশোদ্বূত সালমান খান আজ বিশ্বজোড়া খ্যাতি পেেেয়ছে। এমন একটা কাজ করে। সেটা ছিলো ভিডিও টিউটোরিয়োল (চলচ্চবি শিখনী) দিয়ে শুরু হওয়া একটা সাইট। খান একাডেমী। একেবারে ক্লাস প্রথম শ্রেণী থেকে সর্বোচ্চ বিদ্যা পর্যন্ত সব বিষয়ে সব অধ্যায়ে বা পরিচ্চদের উপর যদি ভিডিও টিউটোরিয়াল (চলচ্চবি শিখনী) করা যায়। ব্যস কোনো শিক্ষার্থী কোনো পাঠ না পেলে পরে দেখে নেবে। এটা দেশের কয়েকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভালো ভালো বাছাইকরা কয়েকজন শিক্ষকের পাঠদান থেকে ভিডিও (চলচ্চবি) করে নিতে হবে। বিশাল আকার ও খরচের কাজ এটি। তবে যদি করা যায় শুধু ছাত্র ছাত্রী নয় শিক্ষকরাও উপকৃত হবে।
০৪। অনলাইন বিদ্যালয়: হ্যাঁ একটি টিভি চ্যানেলের মতো সরাসরি অনলাইনে সম্প্রচার করে একটি স্কুল খোলা যায়। বিশেষ করে উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র, প্রাইভেট (ব্যক্তিগত) পরীক্ষার্থী , বিভিন্ন বিষয়ের দূরশিক্ষনের শিক্ষার্থীরা এতে উপকৃত হবে। আপনি একটি ইংরেজী কোচিং সেন্টার (শিখন কেন্দ্র)ও করতে পারেন অনলাইনে (মুক্তধারায়)। বিশেষ করে যারা বাংলায়
লেখাপাড়া করেছেন এখন ইংরেজী মাধ্যমে করতে চান তাদের জন্য এটি খুব কার্যকর উপায় হতে পারে।
হ্যান্ডনোট ও সাজেশান: (হাতের কপি ও পরাপ্রশ্ন)আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা গাইডবই (বোধিনী) নির্ভর। সৃজনশীল পদ্ধতির পরও এর থেকে বের হওয়া গেলনা। এরকম না হলেই ভালো হতো। কিন্তু সেটা আপনার আমার হাতে নেই। তাই এই বিষয়টাকে নিয়েও আপনি কাজ করতে পারেন। বাণিজ্যিকভাবে করবেন না সেবামূলকভাবে করবেন সেটা আপনাররই বিষয়।
০৫। অনলাইন (মুক্তধারায়) মডেল টেস্ট (নমুনা পরীক্ষা) : মডেল টেস্ট (নমুনা পরীক্ষা) বর্তমানে খুব জনপ্রিয় বিষয়। বিশেষকরে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষাসহ কিছু নিয়োগ পরীক্ষায় এটা খুব চলে। একটি অনলাইন (মুক্তধারা) ভিত্তিক প্রশ্নব্যাংক তৈরী করে তা দিয়ে খুব সুন্দর একটা সার্ভিস দেয়া যায়। এ পদ্ধতিতে প্রথমে প্রতিটি বিষয়ের হাজার হাজার প্রশ্ন তৈরী করা হবে। এবং পাঠক্রম অনুসারে সেগুলো সাজাতে করতে হবে। যেমন কেউ একজন যদি প্রাথমিক শিক্ষক পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য অংশ নেয়। তাহলে তিনি তার শাখা নির্বচন করার সাথে সাথে প্রশ্ন চলে আসবে। বাংলা থেকে ১০টা, ইংরেজী ১৫টা যেভাবে প্রশ্নপত্রে থাকে আরকি। তারপর প্রশ্নের সাথে উত্তরের ঘর থাকবে। পাঠক যখন সবগুলোর উত্তর দেয়া শিষ করবে সংক্রিয়ভাবে জানিয়ে দেয়া হবে। তার কয়টি উত্তর সঠিক হয়েছে। এবং ভুলগুলোর সঠির উত্তর কি হবে। এভাবে অন্যান্য ক্ষেত্রেও হতে পারে। তিনি যতি আবার অংশগ্রহণ করেন তাহলে আগের প্রশ্নগুলো বাদ গিয়ে নতুতন প্রশ্ন আসবে। এটি লেনদেনের ভিত্তিতেও হতে পারে। করা যাবে। আপনাকে কেউ ১০০ টাকা বিকাশ করলে তিনি ফিরতি বার্তায় ১০ টি গোপন নাম্বার পাঠাবেন , যা দিয়ে ১০টি মডেল টেস্ট অংশ নেয়া যাবে।
৬. এডু ই শপ: (শিক্ষামূলক দ্যূতি দোকান) সবচে বড়কথা শুধু শিক্ষামূলক পন্য বই খাতা কলম এগুলো নিয়ে আপনি একটি আলাদা ই শপ (দ্যুতি দোকান) করতে পারেন।
শিক্ষা সংবাদ: শিক্ষামূলক সংবাদ নিয়ে কি একটি নিউজ পোর্টাল হতে পারেনা।?
শিক্ষা সেবা শিক্ষা ব্রত ও শিক্ষা অধিকার। এখন শিক্ষা নিয়ে কিভাবে কাজ করবেন। সেটা আপনার বিষয় প্রধানত ৫ ভাবে এগুতে পারেন।
এক: সমাজ সেবা: আপনি আপনার জীবিকার জন্য অন্যকিছু বিক্রয় করতে পারেন। শিক্ষা নয়। শিক্ষাকে আপনি আপনার দেশ জাতির প্রতি দায়বদ্ধতা মনে করে বিনামূল্যে ছড়িয়ে দিন। এই দেশের আগামী প্রজন্ম যদি সঠিক শিক্ষায় শিক্ষিত হতে পারে। তা থেকে সুফল পেতে পারেন আপনি এবং আপনার উত্তরপ্রজন্ম।
দুই: সামাজিক ব্যবসায়: ধন্যবাদ, ড. মুহাম্মদ ইউনুস। তিনি ধারণাটা ছড়িয়ে দেয়ার কারণে বোঝানো সহজ হচ্ছে। আপনি অথবা আপনার একটা টিম যারা দেশ ও সমাজের প্রতি দায়বদ্ধ তারা এই কাজটি করতেই পারেন। বিনিয়োগকৃত অর্থ ফেরত ও নৈমিত্তিক খরচ মেটানোর জন্য কিছুমাত্র সেবামূল্য নিয়ে আপনি শিক্ষা সেবা দিতে পারেন। যাতে আপনিও টিকে থাকলেন আপনার কর্মী বাহিনীসহ আবার শিক্ষাও চলে গেলো লোকেদের হাতে হাতে।
তিন: বাণিজ্যিক কার্যক্রম: হ্যাঁ আপনি চাইলে ১০০ ভাগ লাভজনক প্রকল্প হিসেবেও শিক্ষা নিয়ে কাজগুলো করতে পারেন। অনলাইনেই বা মুক্তধারায়। বাংলাদেশে মোবাইল ফোন ও নেট ব্যবহারের যে হার এবং শিক্ষা ব্যবস্থায় ভালো একটা লেকচার (বক্তৃতা), লেকচার শীট (বক্তপত্র), হ্যান্ডনোট (হাতকপি), সাজেশন(পরাপ্রশ্ন), মডেল টেস্ট (নমুনা পরীক্ষা), টেস্ট পেপার (নমুনা পত্র) এসবের যে চাহিদা ও নির্ভরশীলতা তাতে আপনি ভালো কিছু আশা করতেই পারেন। অন্তত বেসরকারী বিদ্যালয়, কোচিং সেন্টার (শিখন কেন্দ্র), গৃহশিক্ষক এবং গাইড বইয়ের (সহায়িকা) যে চাহিদা আমার কাছে অন্তত তাই মনে হয়।
ডোনেশন বেজড চ্যারিটেবল ওয়ার্ক হিসেবে: (দাতব্য কর্মসূচীর আওতায়) আপনি একটা এনজিও(অলাভজনক বেসরকারী সংস্থা), সমাজসেবা প্রতিষ্ঠান ব্যানারেও অনুদান সংগ্রহ করে কাজটি করতে পারেন। এ পদ্ধতিতে আপনি একজন সংগঠক হিসেবে বিভিন্ন দাতা সংস্থা, সমাজের বিত্তবান ব্যক্তি, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান অথবা দশজনের অনুদানের টাকা দিয়েও এধরনরে কাজ করতে পারেন। যাতে যারা সেবা পাবে তারা মূলত বিনামূল্যে পাবে কিন্তু এর প্রয়োজনীয় খরচ আপনি কোথাও হতে না কোথাও হতে সংগ্রহ করবেন।
একটি কো-অপারেটিভ জব (সমন্বিত সেচ্চাসেবি কাজ) হিসেবে: এক্ষেত্রে মূল সংগঠক হিসেবে আপনি বা আপনার প্রতিষ্ঠান থাকবে। আর কনটেন্ট (উপাদান) বা সেবা দেবে দেশের শত শত মানুষ। তারা স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে তাদের সময়মত এতে অবদান রাখবে। যেমন এতে সারাদেশে যদি ১০ হাজার স্বেচ্চাসেবক থাকে । তারা যদি মাসে ১টি করেও উপাদান পেশ করে তাহলে বছরে একলাখ বিশ হাজার হবে। আপনার ঘাড়ে কোন চাপই আসলোনা মাঝখান দিয়ে মানুষ বিশাল একটা সেবা পাবে। কাজটি মোটেই কঠিন নয় শুধু প্রয়োজন উদ্যোগের।
নোট: কেউ যদি এই লেখা পড়ে অনুপ্রানীত হন, এবং এর যেকোনো একটি কাজ শুরু করেন। তাহলে আমাকে জানালে খুশি হবো। এবং হয়তো আরো পরামর্শ দিতে পারবো। আমি চাই এই কাজগুলো কেউনা কেউ করুরক। যদিও আজ থেকে ১০/১৫ বছর আগে এগুলো আমিই করবো ভেবেছিলাম।
আসুন দেখা যাক শব্দভান্ডার।
অনলাইন-খোলাধারা/ মুক্তধারা
ইন্টারনেট- আন্তজাল
কম্পিউটার – বৈদ্যুতিক গনকযন্ত্র
ক্যালকুলেটর- হিসাবযন্ত্র
ল্যাপটপ- ভাঁজগণকযন্ত্র
ট্যাব- পাটাগণকযন্ত্র
মোবাইল ফোন- মুঠোফোন
ওয়াল্ড ওয়াইড ওয়েব- বিশ্ব বি¯তৃত তরঙ্গ
রেফ্রিজারেটর- ঠান্ডা আলমারি
ব্লগ-পঞ্জি
পোস্ট: দাখিলা/পেশ/ডাক
সার্চ ইঞ্জিণ- অন্বেষী যন্ত্র, অন্বেশৈলী
ভিডিও- ছলচ্চবি
অডিও-শব্দধারা
মাল্টিমিডিয়া:সমন্বিম মাধ্যম
ওয়েব সাইট- অবতরঙ্গ বা হাওয়াইমাকাম বা বাতায়নী
স্যাটেলাইট টিভি চ্যানেল: আকাশীয় দূরদর্শণ রেখী
কম্পিউটার প্রোগ্রাম: গণক আনুষ্ঠা
সফ্্টওয়ার: বায়বীয় হাজু
হার্ডওয়ার- শক্ত হাজু
লিংক- সংযোগ
সিংক-বিযোগ
পোস্টকাড- ডাকপত্র
স্মার্টফোন: বহুমূখী আলাপনী
টিউটোরিয়াল- শিখনী
ভিডিও টিউটোরিয়াল- চলচ্চবি শিখনী
ট্রান্সলেটর- অনুবাদী
স্ক্যান- বুলা
সিডি- কলের গুমনি
লেকচার শীট- বক্তপত্র
ইউনিকোড- সম্ববর্ণ
ডিজিটাল- আঙ্কিক
ই কমার্স- দ্যুতি ব্যবসায়
কোচিং সেন্টার =শিখন কেন্দ্র
ভাষা সংস্কৃতির বিকাশে তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক প্রবন্ধ ০৫
কেন শিক্ষার দৈন্যতা দূও করতে পারছিনা আমরা
https://www.amarblog.com/index.php?q=jahangir%2Fposts%2F183500
4,561 total views, 3 views today